বেশিরভাগ সময় ভোট হয়েছে পচা গরমে। অধিকাংশ ক্ষেত্রে মে মাস নাগাদ হয়েছে ভোট। সেক্ষেত্রে ভোটকর্মীদের জন্য বরাদ্দ থাকে ওআরএস।থাকে পর্যাপ্ত পানীয় জলের পাউচ।মেডিক্যাল কিটে থাকে জরুরী কিছু ওষুধপত্র।এবারের পঞ্চায়েত ভোট জুলাইয়ে অর্থাৎ বর্ষায়।বর্ষাকাল মানেই ঝোপঝাড়ের রাজত্ব। গ্রাম -গঞ্জে আবার থাকে সাপের উপদ্রব। ভোটকেন্দ্র হওয়া অনেক স্কুলেরই পরিকাঠামো রাত্রিযাপনের যথাযথ নয়।কোথাও জানালা ভাঙ্গা থাকে তো কোথাও দরজা ঠিক মতো লাগানো যায়না।কোথাও আবার স্কুল চত্বরের চারিপাশে থাকে হাল্কা ঝোপঝাড়। কোথাও আবার লোডশেডিং এর সমস্যা,মোমবাতি জ্বালিয়ে রাত কাটাতে হয়।সব মিলিয়ে বর্ষায় ভোটকর্মীদের মধ্যে কাজ করছে আতঙ্ক। দাবি উঠছে, রাজ্য নির্বাচন কমিশনের উচিত কার্বলিক অ্যাসিড দেওয়া যা বর্ষায় খুবই প্রয়োজনীয়। ভোটকর্মীরা যাতে প্রত্যন্ত এলাকার স্কুলবাড়ীতে ভোট করতে গিয়ে চারিদিকে কার্বলিক অ্যাসিড ছড়িয়ে নিশ্চিন্তে রাত্রে থাকতে পারে।আর তাই ভোটকর্মীদের কিছু জরুরী জিনিসের তালিকায় এবার স্হান পাচ্ছে কার্বলিক অ্যাসিড ও।
Report – Anita Das