




কী! ডায়বেটিস নিয়ে চিন্তিত? রইল ঘরোয়া টোটকা
বয়স বাড়ার সাথে সাথে দেহে বিভিন্ন ধরনের রোগের সঞ্চার ঘটে, আর ডায়বেটিস (Diabetes) বা বহুমূত্ররোগ হল তার মধ্যে অন্যতম। কিন্তু গত ২-৩ বছরে ডায়বেটিস রোগীদের সংখ্যা বৃদ্ধি যেভাবে পেয়েছে, তা করোনা মহামারির পর থেকে আরও ভালোভাবে চোখে পরে। মূলত, দক্ষিণ ভারতে এই ডায়বেটিস রোগীর সংখ্যা বেশি। আর এই রোগটি শুধু বয়স্ক বা বৃদ্ধদের মধ্যেই সীমাবদ্ধ নেই, আমাদের নতুন প্রজন্মও এর দ্বারা আক্রান্ত। তার একমাত্র কারণ হল সঠিক খাবার না খাওয়া।
তিক্ত খাবার – ডায়বেটিসের কথা হলেই সবার আগে মাথায় আসে তিতা খাওয়ার কথা, আর ডাক্তাররাও পরামর্শও দেন তাই। করলার জুস, সবজি-তরকারি, সেদ্ধ করে খাওয়া, নিমপাতার জুস, নিমপাতা ভাজা, চিরতার জল ইত্যাদিতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি, যা শরীরের সুগার লেভেলকে বজায় আখতে সাহায্য করে।
পালং শাখ – পালং শাখ হল বিভিন্ন খনিজ, ফাইবার, ফাইটোনিউট্রিয়েন্টস ও প্রচুর ভিটামিন সমৃদ্ধ একটি সবজি যা দেহের ব্লাড সুগারের ব্যালেন্সকে ধরে রাখে। আর শুধু ডায়বেটিসই নয়, রক্তচাপ, হৃদরোগের মতো অসুখও নিয়ন্ত্রণে রাখে।
আমলকী – আমলকী হল প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ একটি ফল যা ডায়বেটিস রোগীদের জন্য খুবই উপকারী। এটিকে কাঁচা অবস্থায় নুন দিয়ে মেখে বা জুস করেও খাওয়া যায়। আর ডায়বেটিসের সাথে সাথে কিডনি ও লিভারেরও যত্ন করে এই আমলকী।
তরমুজ – তরমুজে রয়েছে কার্বোহাইড্রেট, প্রোটিন ও ফাইবার এবং ভিটামিন এ ও ভিটামিন সি যা বিশেষত টাইপ ২ ডায়বেটিস রোগীদের জন্য বিশেষ উপকারী। স্বাদে মিষ্টি হলেও দেহের সুগার লেভেল ঠিক নিয়ন্ত্রণে রাখে। সেই সাথে ত্বকের যত্ন নেয়, দেহের ইমিউন সিস্টেম বাড়ায় ও বিপাকেও সহায়তা করে।
Report – Swarnalye Paul
