




টেট এ পাশ করেননি তবু ও ইন্টারভিউ এ বসার সুযোগ দিতে হবে-এমনটা জানাচ্ছে আদালত।মহুয়া খাতুন নামে এক পরিক্ষার্থী ২০১৪ সালে টেট পরীক্ষা দিয়েছিলেন কিন্তু তখন তিনি পাশ করেননি। তিনি যে নম্বর পেয়েছিলেন তার সাথে পরে যুক্ত হয় ভুল প্রশ্নের জন্য আর ও ৬নম্বর।মহুয়ার আইনজীবী জানান, মহুয়াকে ২০২১ সালে টেট পাশ বলে পর্ষদ ঘোষণা করেছিল।অথচ ইন্টারভিউ এ সুযোগ দেওয়া হয় নি।এদিকে পর্ষদের আইনজীবী জানান মহুয়ার আগের নম্বর ছিল ৬২ আর পরের ৬নম্বর যোগ করে হয় ৬৮।এই মামলায় পর্ষদ কে মহুয়ার নম্বর জানতে নথি হাজির করতে বলা হয়।আসল উত্তর পত্র নষ্ট করে ফেলায় বর্তমানে প্রাথমিকের সব মামলায় ডিজিটাল প্রতিলিপি হাজির করছে পর্ষদ। পর্ষদের যুক্তি, এর আগে ডিজিটাল তথ্যের ভিত্তিতেই বহু মামলাকারী চাকরির সুযোগ পেয়েছেন। সবশেষে বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় জানিয়েছেন পর্ষদ আগে যেহেতু মহুয়া কে পাশ বলে গন্য করেছিল তখন এই ডিজিটাল প্রতিলিপি দেখিয়ে ফেল বললে চলবে না।আসল উত্তর পত্র নষ্ট করার দায় পর্ষদ কেই নিতে হবে।২০১৬ সালের নিয়োগ প্রক্রিয়ায় কিভাবে মহুয়া কে সুযোগ দেওয়া হবে সে ব্যাপারে প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদকেই ভাবতে হবে।
Report -Anita Das
